এ ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে প্রাণহানি ঘটেছে ৩৫ জনের। ঘরবাড়ি, মাছের ঘের, পুকুর ও কৃষকের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এখন ধান ও শীতকালীন আগাম সবজি নিয়ে শঙ্কায় আছেন চাষিরা। এর আগে আমন মৌসুমের শুরুতে খরার কারণেও ভুগতে হয়েছে তাঁদের।
অতীতের তুলনায় ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে এনে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বেশ অগ্রগতি হয়েছে আমাদের। এবারের ঘূর্ণিঝড়েও খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তেমন নয়। তবে যা ক্ষতি হয়েছে, সেটিও কোনোভাবে অগ্রাহ্য করা যাবে না। বিশেষ করে এতগুলো প্রাণহানির কথা বলতেই হয়।