শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫, ০৯:৪৯ অপরাহ্ন
নোটিশ :
নিজের নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার সহ মনের কথা ও তথ্য দিয়ে  সংবাদ পাঠাতে পারেন, আপনার পরিচয় গোপন রেখে যাচাই বাছাই করে  নিয়ম অনুযায়ী   প্রকাশ করা হবে ।
শিরোনামঃ
হবিগঞ্জ সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্র দলের কমিটি প্রত্যাহারের দাবি ঢাকা আগামী সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস পিকআপ ভ্যান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাদই নামক স্থানে পড়ে যায় আহত ০১ মাধবপুরে চাচার হাতে ভাতিজী খুন হবিগঞ্জ সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজকে সকল প্রকার রাজনীতি মুক্ত ক্যাম্পাস ঘোষণার দাবী মাধবপুরে চাচার হাতে ভাতিজী খুন মউশিক: শিক্ষক কল্যাণ পরিষদ সদর উপজেলা শাখার কমিটির গঠন,সভাপতি-দিদার আলী, সা: সম্পাদক- নায়েব হোসাইন, সাংগঠনিক সম্পাদক- আ:আহাদ ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক ও রেলপথ অবরোধের হুমকি ॥ হবিগঞ্জ-লাখাই আঞ্চলিক মহাসড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবীতে জেলা প্রশাসকের নিকট স্মারকলিপি বাহুবলে দ্বিগাম্বর সিদ্দিকীয়া সুন্নিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার জাফরির বিরুদ্ধে একাধিক অনিয়ম ও দুনীতির অভিযোগ হবিগঞ্জে অর্ধকোটি টাকার মালামাল ও যানবাহন আটক করেছে বিজিবি হবিগঞ্জে শিশুসহ ২২ জনকে  পুশইন করেছে বিএসএফ

শতবষী পাঁচটি কড়ই গাছ কেটে ফেলেছে হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ

মোঃ নুরুজ্জামান রাজু
  • আপলোডের সময় : রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২৭ বার পঠিত

 

হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ ৯টি কড়ই গাছ কেটে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সে অনুযায়ী শুক্রবার ছুটির দিনে জেলা পরিষদ মিলনায়তনের আঙিনায় থাকা ৫টি গাছ কেটে ফেলায় জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।

প্রায় ৪০ বছরের পুরনো গাছগুলো এত দিন পরিবেশ রক্ষা ও সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে । পার্শ্ববর্তী বৃন্দাবন সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা ক্লাসের ফাঁকে এসব গাছের নিচে অবসর সময় কাটাতেন। এছাড়া নানা প্রজাতির পাখির অভয়ারণ্য ছিল এসব গাছ।

জেলা পরিষদ সূত্র জানায়, মিলনায়তনের বাউন্ডারী ওয়াল রক্ষার জন্য গাছ কাটার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি পরিষদের মাসিক সভায় মাত্র ৬৯ হাজার ৫০০ টাকায় ৯টি গাছ দরদাতা হারিছ মিয়ার কাছে বিক্রি করতে একমত হন উপস্থিত কর্মকর্তারা। সে অনুযায়ী শুক্রবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বড় বড় পাঁচটি গাছ কেটে ফেলেন ঠিকাদারের লোকজন।

এদিকে গাছ কাটার খবর শুনে পরিবেশ কর্মী ও ছাত্রছাত্রীরা জেলা পরিষদ মিলনায়তনে এসে নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তারা অবিলম্বে গাছ কাটা বন্ধের দাবি জানান।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) হবিগঞ্জ জেলার সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল সোহেল বলেন, পরিবেশ রক্ষায় গাছ অন্যতম।সেখানে জেলা পরিষদ গাছ কেটে ওই এলাকাটিকে উজাড় করে দিচ্ছে। কোনোভাবেই তা মেনে নেওয়া যায় না।

এ বিষয়ে জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও গাছ কাটা কমিটির সদস্য সচিব নূরুল ইসলাম বলেন, গাছগুলোর কারণে মিলনায়তনের সীমানা দেয়ালের ক্ষতি হচ্ছিল। গাছ কাটায় জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়ায় বাকি গাছগুলো কাটা স্থগিত করা হয়েছে।

জেলা পরিষদের প্রশাসক ও হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক ড. মো. ফরিদুর রহমান বলেন, ‘বয়সের কারণে গাছগুলো নষ্ট হয়ে যাওয়ায় এগুলো কাটার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।’

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..