বাস্তবতা সমাজে আমরা
সত্য বলা,অন্যায়ের প্রতিবাদ করা,সবার পক্ষে সম্ভব হয় না কেন?
কারন আগে থাকতে হবে আত্বরক্ষার শক্তি,নতুবা হাটে ঘাটে লাঞ্চিত হওয়ার সম্ভাবনা শত ভাগ বেশী ।শক্তিহীন ব্যক্তি চায়ের ষ্টলে বিশেষজ্ঞদের কথা শুনে যদি এমন।কাজে প্রলুব্দ হয়ে করে পেলে তা,হলে আত্বঘাতি
কাজের ফল শীঘ্রই ভোগ করবে,তা করেছে ও
সভা,সেমিনারে আবেগী বক্তব্য দিয়ে হাততালি পাওয়া যায় বটে,কিন্তু বাস্তবে ব প্রয়োগ করতে কম ই দেখা যায়।অনেকেই অন্যে কেন করে না তা নিয়ে খেদোক্তি করতে দেখা যায়,করে যদি কেউ বিপদে পরে,তখন তিনি নিরাপদ দুরত্ব রেখে অদৃশ্য হয়ে যান।
এই প্রকৃতির লোক বহু দেখেছি।
যদি কোন কাজ করেন বলবে করুন যা যা লাগবে আমি আছি বাস্তবে সে থাকবেনা,
মনে মনে ও যদি ন্যায়ের সমর্থনের লোক সংখ্যা বেশীথাকে সেখানে দু,এক জন গর্জে উঠলে সবাই সারা দেয়
নিঃসন্দেহে বলা যায় সেটি একটি আদর্শ সমাজ।
মনে রাখা উচিত,যে খানে অন্যায়ের প্রতিবাদ করেনা,সে খানে বীরু কাপুরুষেরা আজীবন অন্যায়ের যাতাকলে নিষ্পেষিত হবে।
অত্যাচারী,নরপশুদের সংখ্যা প্রত্যেক সমাজেই হাতে গনা কয়েকটি,কাপুরুষদের দূর্বলতার সুযোগে ওরা হিরু বনে যায়,যেমন কুকুর তেমন মুগুর যেখানে দেওয়া হয়েছে,
সেখানেই ওরা লেজ গুটিয়ে বাপ বাপ বলে পালিয়ে গিয়েছে,ইহাই,সত্য ও বাস্তব।
লিখক:মো:জিতু মিয়া
ব্যাবস্হাপনা সম্পাদক:ফাষ্টবাংলা২৪ কম
সি:সহ-সভাপতি:বার সমাজ কল্যাণ যুব সংঘ
(হবিগঞ্জ পশ্চিম এলাকা)
০১৭১৭-৫৩১৬৫২