বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:৪৪ অপরাহ্ন
নোটিশ :
নিজের নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার সহ মনের কথা ও তথ্য দিয়ে  সংবাদ পাঠাতে পারেন, আপনার পরিচয় গোপন রেখে যাচাই বাছাই করে  নিয়ম অনুযায়ী   প্রকাশ করা হবে ।
শিরোনামঃ
হবিগঞ্জ সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্রীরা ইভটিজিং এর স্বীকার প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও সঠিক ব্যাখ্যা হবিগঞ্জের শাহজিবাজার বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ড, অন্ধকারে পুরো জেলা গোপায়া ইউনিয়নে বৃক্ষ রোপন হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট ঘোষণা শহরে অভিযান চালিয়ে ৪৫টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ হবিগঞ্জে এনসিপির ‘জুলাই পদযাত্রা’ উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন, পদযাত্রায় নেতৃত্ব দেবেন নাহিদ ইসলাম হবিগঞ্জ কারাগারে বন্ধুকে গাঁজা দিতে গিয়ে নিজেই বন্দি লাখাইয়ে বিষ পানে গৃহবধূর মৃত্যু: মো নুরুজ্জামান রাজু হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার পূর্ব বুল্লা গ্রামে ২২ বছর বয়সী এক গৃহবধূ লিপি রাণী সরকার বিষ পানে মৃত্যু হয়েছে। শনিবার বিষপানের পর দুই দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর মঙ্গলবার সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টায় নিজ বাড়িতে বিষপান করেন লিপি রাণী সরকার। বিষপানের পর তাকে দ্রুত বুল্লা বাজারের একটি ফার্মেসিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর এবং পানি খাওয়ানোর পর তিনি কিছুটা সুস্থ বোধ করলে ফার্মেসি থেকে তাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে বাড়িতে ফেরার কিছুক্ষণ পরই লিপি রাণী সরকারের অবস্থার অবনতি ঘটে এবং তার কথা বলা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর তাকে দ্রুত হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এক রাত চিকিৎসার পর তার অবস্থার আরও অবনতি হলে পরদিন তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার তার মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে তার স্বামীর বাড়িতে নিয়ে আসা হয় এবং সেখানেই তাকে দাহ করা হয়। লিপির বাবার বাড়ি মাধবপুরের দুর্গাপুর গ্রামে। তার বাবার নাম সতিন্দ্র সরকার। এ বিষয়ে লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বন্দে আলী নিশ্চিত করেছেন যে, মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে দাহ করা হয়েছে। তবে ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে তিনি জানান।

‘ফেসওয়াশে’র বিজ্ঞাপনে হেলেন

রিপোর্টারের নাম
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৭
  • ১১২৭ বার পঠিত
ফাইল ছবি

মাস তিনেক আগে গ্রামীণফোনের একটি ক্যাম্পেইনের বিজ্ঞাপনচিত্রের মডেল হয়েছিলেন পিজে হেলেন। বিরতি ভেঙে আবারও তিনি কাজে ফিরলেন, নতুন একটি বিজ্ঞাপনচিত্রের মডেল হলেন। এটি কুমারিকা পিম্পেল কন্ট্রোল ‘ফেসওয়াশে’র বিজ্ঞাপন। নির্মাণ করছেন সাবরিনা আইরিন। গতকাল (শুক্রবার) এই বিজ্ঞাপনটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে, আজও বিভিন্ন লোকেশনে এর শুটিং চলছে।

হেলেন জাগো নিউকে বলেন, ‘বিজ্ঞাপনটি আগাগোড়া আমাকে কেন্দ্র করে। যেখানে দেখা যাবে, আমি একজন কিশোরী। সবসময় নিজের মুখ লুকিয়ে রাখি। এ নিয়ে মানুষ কানাকানি শুরু করে। একটা সময় কুমারিকা ফেসওয়াশ ব্যবহার করে সুফল পাই। শুধু এখানে শেষ হয়, বিজ্ঞাপনে আরও কিছু চমক থাকছে। চমৎকার আয়োজনের একটি কাজ এটি।’

তিনি বলেন, ‘লেখাপড়ায় মন দিয়েছি, সেজন্য কাজ থেকে কিছুটা দূরে আছি। এর আগে মিডিয়ায় প্রায় নিয়মিত ছিলাম যার জন্য পড়ালেখায় কিছুটা ভাটা পড়েছিল। আগামী বছর মে মাসে নতুন প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। তাই কাজ কমিয়ে দিয়েছি। কুমারিকা বিজ্ঞাপনের আয়োজন নিয়ে আমাকে যখন অফার করা হলো সবকিছু শুনে ভালো লাগায় কাজটি করছি।’

নির্মাতা সাবরিনা আইরিন, কুমারিকা হেয়ার ওয়েল এখন বেশ জনপ্রিয়। ওই কোম্পানি থেকে প্রথমবার ফেসওয়াশ বাজারে আসছে। শিগগির বিজ্ঞাপনটি দেশের সবগুলো টিভিতে প্রচার হবে।

হেলেন অভিনীত উল্লেখযোগ্য বিজ্ঞাপনের মধ্যে রয়েছে ইস্পাহানি চা, অলিম্পিক টুইংকেল বিস্কুট, প্রাণ পিকেল, মোজো, সহজ ডটকম, আরএফএল ফ্রেসকো কনটেইনার, আরএফএল টিউবওয়েল। বেশকিছু নাটকেও অভিনয় করেছেন এই নবীন তারকা। যেমন ব্ল্যাক হোল, ডেইলি ফ্রাইট নাইট, লাইন ইন অ্যা মেট্রো, সহযাত্রী ও নাইন অ্যান্ড হাফ।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..

লাখাইয়ে বিষ পানে গৃহবধূর মৃত্যু: মো নুরুজ্জামান রাজু হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার পূর্ব বুল্লা গ্রামে ২২ বছর বয়সী এক গৃহবধূ লিপি রাণী সরকার বিষ পানে মৃত্যু হয়েছে। শনিবার বিষপানের পর দুই দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর মঙ্গলবার সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টায় নিজ বাড়িতে বিষপান করেন লিপি রাণী সরকার। বিষপানের পর তাকে দ্রুত বুল্লা বাজারের একটি ফার্মেসিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর এবং পানি খাওয়ানোর পর তিনি কিছুটা সুস্থ বোধ করলে ফার্মেসি থেকে তাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে বাড়িতে ফেরার কিছুক্ষণ পরই লিপি রাণী সরকারের অবস্থার অবনতি ঘটে এবং তার কথা বলা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর তাকে দ্রুত হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এক রাত চিকিৎসার পর তার অবস্থার আরও অবনতি হলে পরদিন তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার তার মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে তার স্বামীর বাড়িতে নিয়ে আসা হয় এবং সেখানেই তাকে দাহ করা হয়। লিপির বাবার বাড়ি মাধবপুরের দুর্গাপুর গ্রামে। তার বাবার নাম সতিন্দ্র সরকার। এ বিষয়ে লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বন্দে আলী নিশ্চিত করেছেন যে, মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে দাহ করা হয়েছে। তবে ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে তিনি জানান।