শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ০৫:২২ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
নিজের নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার সহ মনের কথা ও তথ্য দিয়ে  সংবাদ পাঠাতে পারেন, আপনার পরিচয় গোপন রেখে যাচাই বাছাই করে  নিয়ম অনুযায়ী   প্রকাশ করা হবে ।
শিরোনামঃ
লাখাইয়ে বিষ পানে গৃহবধূর মৃত্যু: মো নুরুজ্জামান রাজু হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার পূর্ব বুল্লা গ্রামে ২২ বছর বয়সী এক গৃহবধূ লিপি রাণী সরকার বিষ পানে মৃত্যু হয়েছে। শনিবার বিষপানের পর দুই দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর মঙ্গলবার সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টায় নিজ বাড়িতে বিষপান করেন লিপি রাণী সরকার। বিষপানের পর তাকে দ্রুত বুল্লা বাজারের একটি ফার্মেসিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর এবং পানি খাওয়ানোর পর তিনি কিছুটা সুস্থ বোধ করলে ফার্মেসি থেকে তাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে বাড়িতে ফেরার কিছুক্ষণ পরই লিপি রাণী সরকারের অবস্থার অবনতি ঘটে এবং তার কথা বলা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর তাকে দ্রুত হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এক রাত চিকিৎসার পর তার অবস্থার আরও অবনতি হলে পরদিন তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার তার মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে তার স্বামীর বাড়িতে নিয়ে আসা হয় এবং সেখানেই তাকে দাহ করা হয়। লিপির বাবার বাড়ি মাধবপুরের দুর্গাপুর গ্রামে। তার বাবার নাম সতিন্দ্র সরকার। এ বিষয়ে লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বন্দে আলী নিশ্চিত করেছেন যে, মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে দাহ করা হয়েছে। তবে ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে তিনি জানান। হবিগঞ্জে ১৮৮০ বোতল বিদেশি মদ‘সহ  গ্রেফতার দুই  মাধবপুরে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল: কিশোরীর আত্মহত্যা দুই সাংবাদিকের বিরোধ থেকে সূত্রপাত, এরপর নবীগঞ্জ শহরে সংঘর্ষ-আগুন, ঝরল ৩ জনের প্রাণ মাধবপুরে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা হবিগঞ্জ সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্র দলের কমিটি প্রত্যাহারের দাবি ঢাকা আগামী সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস পিকআপ ভ্যান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাদই নামক স্থানে পড়ে যায় আহত ০১ মাধবপুরে চাচার হাতে ভাতিজী খুন হবিগঞ্জ সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজকে সকল প্রকার রাজনীতি মুক্ত ক্যাম্পাস ঘোষণার দাবী

বিয়ের পিঁড়িতে বসতে বাড়ি ফিরছিলেন, পথে ধর্ষণের শিকার নবীগঞ্জের তরুণী

মোঃ নুরুজ্জামান রাজু
  • আপলোডের সময় : রবিবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৫১ বার পঠিত

মোঃ নুরুজ্জামান রাজু – বিয়ের পিঁড়িতে বসতে বাড়ি ফিরছিলেন ১৮ বছরের এক তরুণী। অটোরিকশা করে বাড়ি ফেরার পথে ধর্ষণের শিকার হন ওই তরুণী। তাঁকে নির্জন একটি স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। তাঁর সঙ্গে থাকা অপর এক তরুণীকেও লাঞ্ছিত ও ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়।

গত বুধবার রাতে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলায় ঘটনাটি ঘটে। আজ শনিবার এ ঘটনায় চুনারুঘাট থানায় একটি মামলা হয়েছে।

ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পারভেজ মিয়া (২৫) নামের এক তরুণকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। ধর্ষণের শিকার ওই তরুণী জেলার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

পুলিশ ও মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার দুই তরুণী ঢাকায় একটি বাসায় পরিচারিকার কাজ করেন। সম্পর্কে তাঁরা একে অপরের চাচাতো বোন। একজনের বয়স ১৮, অপরজনের ১৭। যাঁর বয়স ১৮ তাঁর সম্প্রতি বিয়ে ঠিক হয়। বিয়ে উপলক্ষে দুই তরুণী গত বুধবার ছুটি নিয়ে ঢাকা থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। রাত ১১টার দিকে তাঁরা একটি যাত্রীবাহী বাসে করে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের এসে পৌঁছান। পরে তাঁরা নবীগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত তাঁদের বাড়িতে যাওয়ার জন্য একটি অটোরিকশা ভাড়া করেন। শায়েস্তাগঞ্জের নতুন ব্রিজ এলাকা পাড়ি দিয়েই চালক অটোরিকশার গতি কমিয়ে তিনজন তরুণকে অটোরিকশায় তুলে নেন। এ সময় তরুণীরা চালকের কাছে জানতে চান তাঁদের ভাড়া করা অটোরিকশায় কেন অতিরিক্ত লোকজন ওঠানো হলো। তখন চালক বলেন, ওরা সামনে গিয়ে নেমে যাবে। এ কথা বলে কিছুক্ষণ পরে অটোরিকশার চালক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে থেকে নেমে অন্য রাস্তায় প্রবেশ করেন।

অটোরিকশাটি কোন পথে যাচ্ছে, তা আঁচ করতে পারেননি দুই তরুণী। একপর্যায়ে চালক চুনারুঘাট উপজেলার একটি স্থানে গিয়ে অটোরিকশাটি থামিয়ে দেন। তরুণীরা কিছু বোঝার আগেই চালক ও সঙ্গে থাকা অপর তিনজন ১৮ বছরের তরুণীকে একটি নির্জন স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করে। সঙ্গে থাকা ১৭ বছরের অপর তরুণীকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত ও ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ সময় ওই তরুণী চিৎকার করে দৌড়ে পালাতে থাকলে ধর্ষকারীরা ভয়ে নিজেরাও ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। এর কিছুক্ষণ পরেই ধর্ষণ থেকে রক্ষা পাওয়া ওই তরুণী পুনরায় ঘটনাস্থলে এসে তাঁর চাচাতো বোনকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে। পরে দুই তরুণী ঘটনাস্থলের পাশে অবস্থিত গ্রামে গিয়ে আশ্রয় নেন। তাঁরা মধ্যরাতে গ্রামবাসীদের তাঁদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনার বিষয়টি জানালে দল বেঁধে লোকজন ঘটনাস্থলে এসে কাউকে পাননি। গ্রামবাসীর সহযোগিতায় পরদিন বৃহস্পতিবার সকালে তাঁরা তাঁদের বাড়ি পৌঁছান। বাড়িতে গিয়ে পরিবার ও আত্মীয়স্বজনদের জানালে মানসম্মানের ভয়ে দুই দিন তাঁরা নীরব থাকেন। পরে ধর্ষিতা তরুণীর চাপে তাঁর মা বাদী হয়ে শনিবার চুনারুঘাট থানায় একটি ধর্ষণ মামলা করেন। এ মামলায় অটোরিকশার চালকসহ চারজনকে আসামি করা হয়।

মামলার বাদী ও ধর্ষিতা তরুণীর মা বলেন, তাঁর মেয়ের বিয়ের দিন–তারিখ ঠিক হয়েছিল। তাঁর মেয়ে ঢাকায় একটি বাসায় পরিচারিকার কাজ করে ১ লাখ ৫৯ হাজার টাকা জমিয়েছিলেন। সেই টাকা সঙ্গে করে নিয়ে বাড়িতে ফেরার পথে এ ঘটনার শিকার হন। এ ঘটনায় তাঁদের সব স্বপ্ন ভেঙে গেছে।

চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূর আলম বলেন, এ ঘটনায় জড়িত অটোরিকশাচালককে শনাক্ত করা গেছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকায় চারজনের নামে মামলা করেছেন ধর্ষিতার মা। এ মামলায় জড়িত থাকার সন্দেহে পারভেজ নামের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধর্ষিতা তরুণী চিকিৎসাধীন।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..

লাখাইয়ে বিষ পানে গৃহবধূর মৃত্যু: মো নুরুজ্জামান রাজু হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার পূর্ব বুল্লা গ্রামে ২২ বছর বয়সী এক গৃহবধূ লিপি রাণী সরকার বিষ পানে মৃত্যু হয়েছে। শনিবার বিষপানের পর দুই দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর মঙ্গলবার সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টায় নিজ বাড়িতে বিষপান করেন লিপি রাণী সরকার। বিষপানের পর তাকে দ্রুত বুল্লা বাজারের একটি ফার্মেসিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর এবং পানি খাওয়ানোর পর তিনি কিছুটা সুস্থ বোধ করলে ফার্মেসি থেকে তাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে বাড়িতে ফেরার কিছুক্ষণ পরই লিপি রাণী সরকারের অবস্থার অবনতি ঘটে এবং তার কথা বলা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর তাকে দ্রুত হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এক রাত চিকিৎসার পর তার অবস্থার আরও অবনতি হলে পরদিন তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার তার মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে তার স্বামীর বাড়িতে নিয়ে আসা হয় এবং সেখানেই তাকে দাহ করা হয়। লিপির বাবার বাড়ি মাধবপুরের দুর্গাপুর গ্রামে। তার বাবার নাম সতিন্দ্র সরকার। এ বিষয়ে লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বন্দে আলী নিশ্চিত করেছেন যে, মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে দাহ করা হয়েছে। তবে ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে তিনি জানান।

লাখাইয়ে বিষ পানে গৃহবধূর মৃত্যু: মো নুরুজ্জামান রাজু হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার পূর্ব বুল্লা গ্রামে ২২ বছর বয়সী এক গৃহবধূ লিপি রাণী সরকার বিষ পানে মৃত্যু হয়েছে। শনিবার বিষপানের পর দুই দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর মঙ্গলবার সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টায় নিজ বাড়িতে বিষপান করেন লিপি রাণী সরকার। বিষপানের পর তাকে দ্রুত বুল্লা বাজারের একটি ফার্মেসিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর এবং পানি খাওয়ানোর পর তিনি কিছুটা সুস্থ বোধ করলে ফার্মেসি থেকে তাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে বাড়িতে ফেরার কিছুক্ষণ পরই লিপি রাণী সরকারের অবস্থার অবনতি ঘটে এবং তার কথা বলা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর তাকে দ্রুত হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এক রাত চিকিৎসার পর তার অবস্থার আরও অবনতি হলে পরদিন তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার তার মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে তার স্বামীর বাড়িতে নিয়ে আসা হয় এবং সেখানেই তাকে দাহ করা হয়। লিপির বাবার বাড়ি মাধবপুরের দুর্গাপুর গ্রামে। তার বাবার নাম সতিন্দ্র সরকার। এ বিষয়ে লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বন্দে আলী নিশ্চিত করেছেন যে, মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে দাহ করা হয়েছে। তবে ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে তিনি জানান।

লাখাইয়ে বিষ পানে গৃহবধূর মৃত্যু: মো নুরুজ্জামান রাজু হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার পূর্ব বুল্লা গ্রামে ২২ বছর বয়সী এক গৃহবধূ লিপি রাণী সরকার বিষ পানে মৃত্যু হয়েছে। শনিবার বিষপানের পর দুই দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর মঙ্গলবার সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টায় নিজ বাড়িতে বিষপান করেন লিপি রাণী সরকার। বিষপানের পর তাকে দ্রুত বুল্লা বাজারের একটি ফার্মেসিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর এবং পানি খাওয়ানোর পর তিনি কিছুটা সুস্থ বোধ করলে ফার্মেসি থেকে তাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে বাড়িতে ফেরার কিছুক্ষণ পরই লিপি রাণী সরকারের অবস্থার অবনতি ঘটে এবং তার কথা বলা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর তাকে দ্রুত হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এক রাত চিকিৎসার পর তার অবস্থার আরও অবনতি হলে পরদিন তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার তার মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে তার স্বামীর বাড়িতে নিয়ে আসা হয় এবং সেখানেই তাকে দাহ করা হয়। লিপির বাবার বাড়ি মাধবপুরের দুর্গাপুর গ্রামে। তার বাবার নাম সতিন্দ্র সরকার। এ বিষয়ে লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বন্দে আলী নিশ্চিত করেছেন যে, মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে দাহ করা হয়েছে। তবে ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে তিনি জানান।