রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ০৮:৩৫ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
নিজের নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার সহ মনের কথা ও তথ্য দিয়ে  সংবাদ পাঠাতে পারেন, আপনার পরিচয় গোপন রেখে যাচাই বাছাই করে  নিয়ম অনুযায়ী   প্রকাশ করা হবে ।
শিরোনামঃ
হবিগঞ্জ কারাগারে বন্ধুকে গাঁজা দিতে গিয়ে নিজেই বন্দি লাখাইয়ে বিষ পানে গৃহবধূর মৃত্যু: মো নুরুজ্জামান রাজু হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার পূর্ব বুল্লা গ্রামে ২২ বছর বয়সী এক গৃহবধূ লিপি রাণী সরকার বিষ পানে মৃত্যু হয়েছে। শনিবার বিষপানের পর দুই দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর মঙ্গলবার সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টায় নিজ বাড়িতে বিষপান করেন লিপি রাণী সরকার। বিষপানের পর তাকে দ্রুত বুল্লা বাজারের একটি ফার্মেসিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর এবং পানি খাওয়ানোর পর তিনি কিছুটা সুস্থ বোধ করলে ফার্মেসি থেকে তাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে বাড়িতে ফেরার কিছুক্ষণ পরই লিপি রাণী সরকারের অবস্থার অবনতি ঘটে এবং তার কথা বলা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর তাকে দ্রুত হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এক রাত চিকিৎসার পর তার অবস্থার আরও অবনতি হলে পরদিন তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার তার মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে তার স্বামীর বাড়িতে নিয়ে আসা হয় এবং সেখানেই তাকে দাহ করা হয়। লিপির বাবার বাড়ি মাধবপুরের দুর্গাপুর গ্রামে। তার বাবার নাম সতিন্দ্র সরকার। এ বিষয়ে লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বন্দে আলী নিশ্চিত করেছেন যে, মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে দাহ করা হয়েছে। তবে ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে তিনি জানান। হবিগঞ্জে ১৮৮০ বোতল বিদেশি মদ‘সহ  গ্রেফতার দুই  মাধবপুরে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল: কিশোরীর আত্মহত্যা দুই সাংবাদিকের বিরোধ থেকে সূত্রপাত, এরপর নবীগঞ্জ শহরে সংঘর্ষ-আগুন, ঝরল ৩ জনের প্রাণ মাধবপুরে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা হবিগঞ্জ সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্র দলের কমিটি প্রত্যাহারের দাবি ঢাকা আগামী সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস পিকআপ ভ্যান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাদই নামক স্থানে পড়ে যায় আহত ০১ মাধবপুরে চাচার হাতে ভাতিজী খুন

কমেছে সব ধরনের সবজির দাম

রিপোর্টারের নাম
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০১৭
  • ৬৭০ বার পঠিত
ফাইল ছবি

শীতের সবজির সরবরাহ বাড়ায় রাজধানীর কাঁচাবাজারে কমেছে সব ধরনের সবজির দাম। বেশকিছু সবজি প্রতি কেজি ৩০ টাকার কমেও পাওয়া যাচ্ছে। পাঁচ টাকায় মিলছে লাল, সবুজ ও মুলা শাক। তবে টমেটো ও নতুন আলুর কেজি এখনও ১০০ টাকার ঘরেই রয়েছে।

শুক্রবার রামপুরা, মালিবাগ চৌধুরীপাড়া এবং খিলগাঁও এলাকার বিভিন্ন বাজারে ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, শীতের সবজি ফুলকপি, বাঁধাকপি, শিম ও লাউয়ে এখন বাজার ভরপুর। সঙ্গে নতুন করে যোগ হয়েছে পালং শাক ও শালগম। এছাড়া ঝিঙা, পটল, করলা, ঢেঁড়স, ধুন্দল, চিচিংগা, বেগুনসহ সবকিছুর পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। যে কারণে সব ধরণের সবজির দাম গত মাসের তুলনায় অর্ধেকে নেমে এসেছে।

গত সপ্তাহের তুলনায় দাম কমার দিকে থেকে সবার ওপরে রয়েছে শিম ও বেগুন। সপ্তাহের ব্যবধানে এ সবজি দু’টির দাম কেজিতে প্রায় ৪০ টাকা কমেছে। বাজার ও মানভেদে এখন প্রতি কেজি শিম বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা দরে, যা গত সপ্তাহে ছিল ৭০ থেকে ৯০ টাকা।

আর বেগুনের দাম এক লাফে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায় নেমে এসেছে। গত সপ্তাহে প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০ টাকা দরে।

এদিকে হঠাৎ করে ৯০ টাকা ছুঁয়ে ফেলা দেশি পেঁয়াজের দাম অনেকটাই স্থির রয়েছে। গত সপ্তাহের মতো প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে।

এদিকে ৩০ টাকা কেজি দরের মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে পটল, মুলা, ধুন্দল, শালগম, পেঁপে। গত সপ্তাহে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া পটলের দাম কমে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় চলে এসেছে। এছাড়া ৪০ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি হওয়া মুলার দাম এখন ২৫ থেকে ৩০ টাকা।

ধুন্দল পাওয়া যাচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা কেজি দরে। গত সপ্তাহে এ সবজিটির দাম ছিল ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি। পেঁপের দাম ৩০ টাকা থেকে কমে ২০ টাকায় নেমে এসেছে। বাজারে নতুন আসা সবজি শালগমের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা।

রামপুরা বাজারের ব্যবসায়ী মো. ইমরান আলী বলেন, গত সপ্তাহের তুলনায় সব ধরণের সবজির দাম কমেছে। এক সপ্তাহ আগেও প্রতিকেজি শিম বিক্রি করেছি ৮০ টাকায়। আজ বিক্রি করছি ৫০ টাকায়। তবে গতকাল প্রতি কেজি শিমের দাম ছিল ৪০ টাকা। আসলে শুক্রবার দাম একটু বেশি থাকে, তাই গতকালের চেয়ে আজ দাম একটু বেশি।

এ ব্যবসায়ী বলেন, বাজরে এখন সব ধরণের শাক-সবজি পাওয়া যাচ্ছে। যে কারণে দাম কমে আসছে। সামনে বৃষ্টি-বন্যা না হলে সরবরাহ আরও বাড়বে; তখন দাম আরও কমে যাবে।

শুক্রবার দাম কমার তালিকায় রয়েছে- ঝিঙে, চিচিঙ্গা, ঢেঁড়স, লাউ, ফুলকপি ও বাঁধাকপি। করলার দাম কেজিতে ১০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায়। গত সপ্তাহে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া ঝিঙে, চিচিংগা, ঢেঁড়সের দাম কমে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায় দাঁড়িয়েছে।

গত সপ্তাহে ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হওয়া প্রতিটি লাউয়ের দাম কমে আজ ৩০ টাকা হয়েছে। আর ৫ টাকার মতো কমে প্রতি পিস ছোট ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকায়। যা গত সপ্তাহে ছিল ২০ থেকে ২৫ টাকা। বড় আকারের প্রতি পিস ফুলকপি ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, আর মাঝারি আকারের ২৫ থেকে ৩০ টাকা দরে পাওয়া যাচ্ছে।

রামপুরা বৌ-বাজারে আয়েশা বেগম নামে এক ক্রেতা বলেন, সবজির দাম কমায় কিছুটা হলেও ভাল লাগছে। সত্যি কথা বলতে গত সপ্তাহ পর্যন্ত সবজির দাম আমাদের মতো নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে ছিল। এখন কিছু কিছু সবজি ৩০ টাকা কেজি দরে কিনতে পারছি, যা ১৫ দিন আগেও ৬০ টাকার বেশি ছিল। তবে ইচ্ছা থাকলেও টমেটো এখনও কিনে খাওয়ার পর্যায়ে আসেনি। বিক্রেতারা ২৫০ গ্রাম টমেটোর দাম চাচ্ছেন ৩০ টাকা।

সবজির মতো এক সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে সব ধরনের শাকের দাম। ২০ থেকে ২৫ টাকা আঁটি দরে বিক্রি হওয়া লাল শাক ও সবুজ শাকের দাম কমে ৫ থেকে ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পুঁইশাক বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ টাকায়, যা গত সপ্তাহে ছিল ৩০ থেকে ৪০ টাকা। ২০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি হওয়া মুলা শাকের দাম কমে হয়েছে ৫ টাকা। আর ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হওয়া লাউশাক এক লাফে নেমে এসেছে ১৪ থেকে ২০ টাকায়।

দাম কমার এ তালিকায় রয়েছে কাঁচামরিচও। গত সপ্তাহে ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া কাঁচামরিচের দাম কিছুটা কমে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

সাদা ব্রয়লার মুরগি গত সপ্তাহের মতোই ১২০ থেকে ১২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। লাল কক মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা কেজি দরে। এ ছাড়া গরুর মাংস ৫০০ টাকা এবং খাসির মাংস ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

খিলগাঁও তালতলা বাজারের ব্যবসায়ী জসিম মিয়া বলেন, বাজারে শাক-সবজি ভরপুর থাকায় দাম কিছুটা কমেছে। মাত্র পাঁচ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে লাল, সবুজ ও মুলা শাক। এর থেকে দাম আর কতো কমবো। সব ধরণের শাক এখন বেশ সস্তা। তবে কিছু কিছু সবজির দাম এখনও ৪০ টাকার ওপরে। আশা করছি এসব সবজির দামও খুব শিগগিরই কমে যাবে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..

লাখাইয়ে বিষ পানে গৃহবধূর মৃত্যু: মো নুরুজ্জামান রাজু হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার পূর্ব বুল্লা গ্রামে ২২ বছর বয়সী এক গৃহবধূ লিপি রাণী সরকার বিষ পানে মৃত্যু হয়েছে। শনিবার বিষপানের পর দুই দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর মঙ্গলবার সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টায় নিজ বাড়িতে বিষপান করেন লিপি রাণী সরকার। বিষপানের পর তাকে দ্রুত বুল্লা বাজারের একটি ফার্মেসিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর এবং পানি খাওয়ানোর পর তিনি কিছুটা সুস্থ বোধ করলে ফার্মেসি থেকে তাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে বাড়িতে ফেরার কিছুক্ষণ পরই লিপি রাণী সরকারের অবস্থার অবনতি ঘটে এবং তার কথা বলা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর তাকে দ্রুত হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এক রাত চিকিৎসার পর তার অবস্থার আরও অবনতি হলে পরদিন তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার তার মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে তার স্বামীর বাড়িতে নিয়ে আসা হয় এবং সেখানেই তাকে দাহ করা হয়। লিপির বাবার বাড়ি মাধবপুরের দুর্গাপুর গ্রামে। তার বাবার নাম সতিন্দ্র সরকার। এ বিষয়ে লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বন্দে আলী নিশ্চিত করেছেন যে, মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে দাহ করা হয়েছে। তবে ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে তিনি জানান।

লাখাইয়ে বিষ পানে গৃহবধূর মৃত্যু: মো নুরুজ্জামান রাজু হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার পূর্ব বুল্লা গ্রামে ২২ বছর বয়সী এক গৃহবধূ লিপি রাণী সরকার বিষ পানে মৃত্যু হয়েছে। শনিবার বিষপানের পর দুই দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর মঙ্গলবার সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টায় নিজ বাড়িতে বিষপান করেন লিপি রাণী সরকার। বিষপানের পর তাকে দ্রুত বুল্লা বাজারের একটি ফার্মেসিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর এবং পানি খাওয়ানোর পর তিনি কিছুটা সুস্থ বোধ করলে ফার্মেসি থেকে তাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে বাড়িতে ফেরার কিছুক্ষণ পরই লিপি রাণী সরকারের অবস্থার অবনতি ঘটে এবং তার কথা বলা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর তাকে দ্রুত হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এক রাত চিকিৎসার পর তার অবস্থার আরও অবনতি হলে পরদিন তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার তার মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে তার স্বামীর বাড়িতে নিয়ে আসা হয় এবং সেখানেই তাকে দাহ করা হয়। লিপির বাবার বাড়ি মাধবপুরের দুর্গাপুর গ্রামে। তার বাবার নাম সতিন্দ্র সরকার। এ বিষয়ে লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বন্দে আলী নিশ্চিত করেছেন যে, মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে লিপির লাশ পূর্ব বুল্লা গ্রামে দাহ করা হয়েছে। তবে ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে তিনি জানান।